অ্যান্ড্রয়েড আজকের সর্বাধিক জনপ্রিয় মোবাইল ফোন অপারেটিং সিস্টেম, সারা বিশ্ব জুড়ে ৮০% এরও বেশি স্মার্টফোন বাজার দখল করে। গুগল তৈরি এই ওএসের চাহিদা পেছনের কারণগুলি অনেকগুলি। এর মধ্যে শীর্ষস্থানীয় গুণক হ'ল গুগল প্লে স্টোরটিতে থাকা অ্যাপগুলির সংখ্যা। নতুন, উদ্ভাবনী ধারণা সহ যোগ্য এবং সৃজনশীল বিকাশকারীদের জন্য আকর্ষণীয়, এইভাবে একটি অ্যাপ্লিকেশন বিকাশের জন্য অ্যান্ড্রয়েড একটি অনেক সহজ প্ল্যাটফর্ম। এছাড়াও, আইওএস, ব্ল্যাকবেরি, তিজেন বা মাইক্রোসফ্ট অ্যাপ্লিকেশনগুলির চেয়ে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসের মাধ্যমে সঠিক পরিমাণে নগদ অর্জন করা অনেক সহজ। এই তথ্যগুলি আরও এবং আরও বেশি মানের অ্যাপ্লিকেশন বিকাশকারীদের এই প্ল্যাটফর্মটির জন্য উদ্ভাবনী এবং আকর্ষণীয় অ্যাপ্লিকেশন বিকাশ করা শুরু করেছে। অ্যান্ড্রয়েড স্টোরের সর্বাধিক ডাউনলোড হওয়া কয়েকটি অ্যাপ্লিকেশন হ'ল চ্যাট, গেমস, সোশ্যাল মিডিয়া, সিকিউরিটি, অনলাইন শপিং, নিউজ এবং ফটো এডিটিং অ্যাপস। এবং কোনও সন্দেহ ছাড়াই, অ্যান্ড্রয়েড বাজারে এই প্রচুর পরিমাণে মানের অ্যাপ্লিকেশন (যাকে গুগল প্লে স্টোর বলা হয়) অ্যান্ড্রয়েডকে এ পর্যন্ত এনেছে। এছাড়াও, ঝরঝরে এবং সাধারণ ইউজার ইন্টারফেস, স্যামসুং, সনি, সিম্ফনি, ওয়ালটন, হুয়াওয়ে, শাওমি, ওপ্পো যেমন মানুষের পছন্দের ব্র্যান্ডগুলি তাদের স্মার্টফোনে এই ওএস ব্যবহার করে, কম দাম ইত্যাদি এই অপারেটিং সিস্টেমের খ্যাতির আরও কয়েকটি কারণ are ।
বাংলাদেশে অ্যান্ড্রয়েড
অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের ব্যবহার ক্রমশ বাড়ছে। এখানে এই পৃষ্ঠায়, আপনি স্যামসাং, সিম্ফনি, জিয়াওমি, হুয়াওয়ে, ওয়ালটন, এলজি, মাইক্রোম্যাক্স, ওপ্পো, লাভা, সহ ত্রিশটি ব্র্যান্ড সহ বাংলাদেশের সর্বশেষ প্রকাশিত অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি পাবেন will
অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণ / ইতিহাস
২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথম প্রকাশের পরে, এই অপারেটিং সিস্টেমটি সর্বশেষতম প্রযুক্তিগত মানটির সাথে মিলিয়ে যাওয়ার জন্য অবিচ্ছিন্নভাবে আপগ্রেড করা হচ্ছে, বা অন্য কথায়, এটি তার নতুন সংস্করণ এবং আপডেটগুলির মাধ্যমে আরও ভাল প্রযুক্তি এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা আনার জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করে চলেছে। অ্যান্ড্রয়েড আপডেটের ইতিহাসটি এরকম হয় - আলফা (1.0), বিটা (1.1), কাপকেক (1.5), ডোনট (1.6), ইক্লেয়ার (2.0-22), ফ্রয়েও (2.2-22.3.3), আদাবাজি (2.3-22.3)। 7), হানিকম্ব (3.0–3.2.6), আইসক্রিম স্যান্ডউইচ (4.0–4.0.4), জেলি বিন (4.1–4.3.1), কিটকাট (4.4–4.4.4, 4.4 ডাব্লু – 4.4 ডাব্লু। 2), ললিপপ (5.0), মার্শমেলো (6.0), নওগাত (7.0) এবং ওরেও (8.0)। প্রতিটি নতুন আপডেটের সাথে, গুগল সফ্টওয়্যারটিকে আরও উন্নত করে, সুরক্ষা উন্নতি করে, নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত করে, ছোট বাগগুলি ঠিক করে দেয় ইত্যাদি
কনস
বিশ্বের অন্যান্য কিছুর মতো, এই শীর্ষস্থানীয় প্ল্যাটফর্মটির কিছু ত্রুটি বা নেতিবাচক দিকও রয়েছে। সবচেয়ে শক্তিশালী হ'ল সুরক্ষা। ওএসটি বেশ নমনীয় এবং বিকাশকারীদের জন্য উন্মুক্ত, হ্যাকারগুলি উইন্ডোজ বা আইওএসের চেয়ে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসগুলিতে আরও সহজ আক্রমণ করতে পারে কারণ এই সিস্টেমগুলি তাদের প্ল্যাটফর্মগুলিতে অ্যাপ্লিকেশন বিকাশ ও প্রকাশের জন্য আরও কঠোর নিয়ম অনুসরণ করে (যুক্তিযুক্তভাবে)। শুধু তাই নয় তবে অ্যান্ড্রয়েডও প্রচুর সংখ্যক ব্যবহারকারীর সাথে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম, তাই প্রায়শই হ্যাকাররা এতে আগ্রহী। সুতরাং, আপনি যদি নিজের গোপনীয়তা সম্পর্কে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন হন তবে আপনি অ্যাপল থেকে আইওএস অপারেটিং সিস্টেম বা মাইক্রোসফ্টের উইন্ডোজ ওএস বিবেচনা করতে পছন্দ করতে পারেন। সুরক্ষা ইস্যু ব্যতীত অ্যান্ড্রয়েড বেশ মনোহর, এবং আমরা দাবি করি না যে উইন্ডোজ ফোন বা আইওএস-তে কোনও সুরক্ষা সমস্যা নেই Sree more
0 comments:
Post a Comment